- বিষয়
- লেখক
- প্রকাশনী
- বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র
- অন্যপ্রকাশ
- আনন্দ পাবলিশার্স প্রাইভেট লিমিটেড
- অন্বেষা প্রকাশন
- প্রতীক প্রকাশনা সংস্থা
- পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্স লিমিটেড
- ফিঙ্গারপ্রিন্ট প্রকাশনা
- হার্পার কলিনস পাবলিশার্স
- কাকলী প্রকাশনী
- রুপা পাবলিকেশন্স
- অনুপম প্রকাশনী
- মাওলা ব্রাদার্স
- পার্ল পাবলিকেশন্স
- পেঙ্গুইন র্যান্ডম হাউস
- দে’জ পাবলিশিং
- জ্ঞানকোষ প্রকাশনী
- আরো দেখুন...
- একুশে বইমেলা
- সর্বোচ্চ ডিসকাউন্ট
- স্টেশনারি
শাহারিয়ার নাজিম জয়
শাহারিয়ার নাজিম জয় হলেন একজন বাংলাদেশী অভিনেতা, পরিচালক ও প্রযোজক। তিনি প্রধানত টেলিভিশন নাটক ও ধারাবাহিক নাটকে অভিনয় করেন। ২০০৭ সালে গোধুলী লগ্নে নাটক দিয়ে তার টেলিভিশন পর্দায় অভিষেক হয়। তিনি বিলেত বিলাস ও কন্যা কুমারী টেলিভিশন নাটক দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। তার পরিচালিত প্রথম টেলিভিশন নাটক গলির মোড়ে সিডির দোকান। ২০০৬ সালে জীবনের গল্প দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়। পরবর্তীতে তিনি এই যে দুনিয়া, গ্রাম গঞ্জের পিরীত, পাষাণের প্রেম, ও মোস্ট ওয়েলকাম ২ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে প্রার্থনা দিয়ে তার চলচ্চিত্র পরিচালনায় অভিষেক হয়। এছাড়া তিনি এটিএন বাংলার সেলিব্রিটি টক-শো "সেন্স অফ হিউমার", এশিয়ান টিভির "কমনসেন্স" এবং একুশে টেলিভিশনের "উইথ নাজিম জয়" অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন। বর্তমানে তিনি চ্যানেল আইয়ের ৩০০ সেকেন্ড অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন।
১৯৯৭ সালে গোধুলী লগ্নে নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে জয়ের টেলিভিশন পর্দায় অভিষেক হয়।[২] একই বছর তিনি বুলবুল আহমেদ পরিচালিত অন্যমনে টেলিভিশন নাটকে তাজিন আহমেদের বিপরীতে অভিনয় করেন। একক নায়ক হিসেবে তিনি বুলবুল আহমেদের বিলেত বিলাস ও কন্যা কুমারী টেলিভিশন নাটক দিয়ে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।[৩] ২০০৪ সালে তিনি পাতা ঝরে বৃক্ষ মরে না টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন। সোহেল আরমান পরিচালিত এই নাটকে তার বিপরীতে ছিলেন রুমানা রশিদ ঈশিতা।[৪]
গাজী মাজহারুল আনোয়ার পরিচালিত জীবনের গল্প (২০০৬) দিয়ে তার চলচ্চিত্র অভিনয়ে অভিষেক হয়। এতে তার বিপরীতে অভিনয় করেন শাবনূর। পরের বছর তিনি মাজহারুল আনোয়ারের এই যে দুনিয়া চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। একই বছর তিনি সোহেল আরমান পরিচালিত গ্রাম গঞ্জের পিরীত চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। গলির মোড়ে সিডির দোকান দিয়ে তার টেলিভিশন নাটক পরিচালনায় অভিষেক হয়।[৩]
২০১০ সালের ঈদুল ফিতরে তিনি ২৫টি নাটকে কাজ করেন। তিনি নিজে সাতটি নাটক রচনা ও পরিচালনা করেন। তার নিজের রচনা ও পরিচালনায় তিতির ও শঙ্খচিল নাটকটি দেশ টিভিতে প্রচারিত হয়। এই নাটক দিয়ে প্রায় ছয় বছর পর তিনি ঈশিতার বিপরীতে কাজ করেন। তার রচিত ও পরিচালিত স্বার্থপর নাটকটি বিটিভিতে প্রচারিত হয়। এছাড়া তিনি আলভী আহমেদ পরিচালিত কক্ষপথ। এতে তার বিপরীতে ছিলেন নুসরাত ইমরোজ তিশা।
২০১৫ সালে জয়ের চলচ্চিত্র পরিচালনায় অভিষেক হয়। তার নিজের রচিত ও পরিচালিত প্রার্থনা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। শুরুতে এর নাম রাখা হয়েছিল আমরা যারা বাবা-মা, পরে তা পরিবর্তন করে প্রার্থনা রাখা হয়। এটি শহুরে জীবনে পিতামাতার কাছ থেকে সন্তানের দুরত্ব সৃষ্টির গল্প। চলচ্চিত্রটি ঈদুল আযহায় চ্যানেল আইয়ে মুক্তি দেওয়া হয়। ২০১৬ সালে জয় এটিএন বাংলার সেলিব্রিটি টক-শো সেন্স অফ হিউমার উপস্থাপনা করেন। তিনি নিজেই অনুষ্ঠানটির পরিকল্পনা, উপস্থাপনা ও পরিচালনা করেন। এছাড়া তিনি ২০১৭ সালে এশিয়ান টিভির "কমনসেন্স" এবং একুশে টেলিভিশনের "উইথ নাজিম জয়" অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেন। উপস্থাপনার পাশাপাশি তিনি জিনাত হাকিম রচিত তাহাদের কথা টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন। এই নাটকের মাধ্যমে তিনি প্রায় এক যুগ পর ফারজানা চুমকির বিপরীতে অভিনয় করেন। নাটকটি সেপ্টেম্বর মাসে বিটিভিতে প্রচারিত হয়। এছাড়া তার পরিচালিত দ্বিতীয় চলচ্চিত্র অর্পিতার নির্মাণ-উত্তর কাজ চলছে।
শাহারিয়ার নাজিম জয় এর বই সমূহ
Showing 1 to 1 of 1